ওমেন্স ক্রিকেট বিশ্বকাপের ১৯ তম ম্যাচে মুখোমুখি হয় দুই জায়ান্ট স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড ও ইংল্যান্ড। শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে এবারের বিশ্বকাপে দ্বিতীয় জয় তুলেনেয় ইংল্যান্ড নারী সিংহরা।
টস জিতে ইংল্যান্ড ওমেন্স ক্রিকেট টিমের অধিনায়ক হিথার নাইট প্রথমে বল করার সিদ্ধান্ত নেন। নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক সোফি ডিভাইন ও সুজি বেটস উদ্বোধনি জুটিতে ১০ ওভারে ৫২ রানের পার্টনারশিপ করেন।
কেট ক্রস সুজি বেটসকে ২২ রানে আউট করে ৬১ রানের জুটি ভাঙ্গেন। পুনরায় অ্যামেলিয়া কের সোফি ডিভাইন ৩৫ রানের জুটি গড়েন।
৯৬ রানে শার্লট ডিন অ্যামেলিয়া কেরকে ২৪ রানে ফিরিsa য়ে দ্বিতীয় আঘাত হানেন ব্যাক্লাপসদের শিবেরে। তারপর ১৩৪ রানের মাথায় আবারও শার্লট ডিন আঘাত হানেন। Read More
এবার তুলেনেন অ্যামি স্যাটারহোয়াইটকে। অ্যামি স্যাটারহোয়াইটও ২৪ রান করে সাজঘরে ফিরেন। তারপর ব্যাক্লাপস ব্যাটারদের যাওয়া-আসার মিছিল শুরু হয়।ম্যাড গ্রিনের হাফ সেঞ্চুরি ও অধিনায়ক সোফি ডিভাইনের ৪১ ভর করে শেষ পর্যন্ত নিউজিল্যান্ড ২০৩ রান স্কোর বোর্ডে জমা করতে পারে।
কেট ক্রস ১০ ওভারে ৩৫ রান দিয়ে ৩ উইকেট শিকার করেন তাকে যোগ্য সঙ্গদেন ওয়ানডে নাম্বার ওয়ান বোলার সোফি একলেস্টোন। সোফি একলেস্টোনও ৩ উইকেট শিকার করেন ৪১ রানের বিনিময়ে।
২০৪ রানের লক্ষ তাড়া করতে গিয়ে ১৭ রানেই ড্যানিয়েল ওয়াইট সাজঘরে ফিরেন। হিথার নাইট ও ট্যামি বিউমন্ট জুটি পার্টনারশিপ গড়ে তুলতে চেষ্টা করেন। বাঁধ সাধেন লি থহুহু। লি থহুহু ট্যামি বিউমন্টকে বোল্ড করে ৩৬ রানের জুটি ভাঙ্গেন।
তারপর অফ স্পিনার ফ্রান্সেস ম্যাকয় ইংল্যান্ডের মিডল অর্ডারের উপর স্পিনের ঘুর্ণিঝড় চালান।
ফ্রান্সেস ম্যাকয় ৩৪ রানে ৪ উইকেট শিকার করেন। তাঁর আউটস্ট্যান্ডিং বোলিং নিউজিল্যান্ডকে ম্যাচে ফিরিয়ে আনেন।
ফ্রান্সেস ম্যাকয়ম্যাচে টানটান উত্তেজনা সৃষ্টি করলে জিতাতে পারেন নাই।
জিতাতে পারেন নায় না বলে, যদি বলি নাটালি স্কাইভার নিউজিল্যান্ডকে জিততে দেননি তাহলেই সুন্দর হয়। নাটালি স্কাইভারের বীরত্ব প্রাকাশ পায়।
যদিও বিশ্বকাপের শুরু থেকেই অসাধারণ ফার্মে আছেন।
নাটালি স্কাইভারের ৬১ রানের অসাধারণ ইনিংসে ভর করে এবং হিথার নাইটের ৪২ রানের সাহায্যে শেষ পর্যন্ত এক উইকেটের জয় পায় ইংল্যান্ড ওমেন্স সিংহরা।
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে ১ উইকেটের জয়ে ইংল্যান্ডের সেমিফাইনালে যাওয়ার আশা বেঁচে থাকলো। আর স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড ৬ ম্যাচে চার টায় হেরে সেমিফাইনালে যাওয়ার আশা প্রায় শেষ বলা যায়। ইংল্যান্ড নারী দলকে অভিনন্দন
0 Comments